জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম – নিয়ামতপুরের কৃষকদের আপনজন | সাপ্তাহিক তদন্ত রিপোর্ট

সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ০১:০২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
বরিশালে সন্ত্রাসীর অতর্কিত হামলায় ৯ নং ওয়ার্ড শ্রমিক দল নেতা গুরুতর আহত শ্রীমঙ্গল থানার ৩ পুলিশকে বিদায়ী সংবর্ধনাষ চিরিরবন্দর বিএনপিতে অন্তঃকোন্দল চরমে: রূপরেখা আলোচনা ও সদস্য ফরম নবায়নকালে ব্যানার ভাঙচুর, নেতা লাঞ্ছিত দুই মাথা নিয়ে এক কন্যা শিশুর জন্ম পরিবেশ ছাড়পত্রবিহীন পাথর ভাঙা মেশিন বন্ধ, শ্রমিকদের কাজ অব্যাহত  প্রশাসনের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা ফাঁসি হত্যা গুম খুন করে ইসলামী আন্দোলন নিশ্চিহ্ন করা যায় না এটিএম আজহারুল ইসলাম পটুয়াখালীতে কিন্ডারগার্ডেন স্কুলের শত শত কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি পেশ। জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম – নিয়ামতপুরের কৃষকদের আপনজন ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা। হাজার টাকায় পোর্টাল, সাংবাদিকতা ছাড়াই সম্পাদক: কার্ড ব্যবসায় ছেয়ে গেছে অনলাইন গণমাধ্যম
জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম – নিয়ামতপুরের কৃষকদের আপনজন

জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম – নিয়ামতপুরের কৃষকদের আপনজন

এম.এ. মান্নান, (নওগাঁ)

নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার কৃষকদের জীবনে পরিবর্তনের এক অনন্য নাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম। দায়িত্বশীলতা, বিনয়ী আচরণ ও কৃষকদের প্রতি অসীম সহানুভূতিশীল মনোভাবের কারণে তিনি আজ কৃষকদের নিকট আপনজন হয়ে উঠেছেন।

দীর্ঘদিন ধরেই নিয়ামতপুরের কৃষকদের অভিযোগ ছিল—তাদের সমস্যার কথা কেউ মন দিয়ে শোনেন না। কিন্তু জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার পর সেই চিত্র বদলে গেছে। এখন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কৃষি অফিসে কৃষকদের ভিড় লেগেই থাকে। কৃষকদের মুখে শোনা যায় একটাই কথা—“স্যার আমাদের কথা মন দিয়ে শোনেন, গাইড করেন ও সহযোগিতা করেন।”

তিনি কেবল অফিসকেন্দ্রিক নন, নিয়মিত মাঠে গিয়ে কৃষকদের সাথে কথা বলেন, জমি ঘুরে দেখেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, উন্নত জাতের ধান ও শস্য চাষ, সার ও কীটনাশক ব্যবস্থাপনা, রোগবালাই নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে সেচ সুবিধা—সব বিষয়ে কৃষকদের সর্বশেষ তথ্য ও পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করে যাচ্ছেন।

এমন সময়ে যখন অনেক সরকারি দপ্তরে অনিয়ম ও অবহেলার অভিযোগ শোনা যায়, তখন জনাব মোঃ রফিকুল ইসলামের মতো একজন কর্মকর্তা সমাজের জন্য আশার আলো। তার বিনয়ী আচরণ, মানবিকতা ও পেশাদারিত্ব কেবল কৃষকদের নয়, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকেও ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে।

স্থানীয় কৃষকরা মনে করেন, প্রতিটি উপজেলায় যদি এমন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, তবে দেশের কৃষি খাত আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে। তারা বলেন, “রফিকুল স্যারের মতো কর্মকর্তা থাকলে কৃষকরা হতাশ হবে না, বরং আত্মবিশ্বাসী হবে।”

কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান ভিত্তি। আর কৃষকদের পাশে দাঁড়ানো মানে দেশের মেরুদণ্ডকে শক্তিশালী করা। জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম প্রমাণ করেছেন—একজন কর্মকর্তার সদিচ্ছা ও মানবিকতা মানুষের জীবন পাল্টে দিতে পারে। নিয়ামতপুরের কৃষকরা তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আশা করছেন, তার মতো সৎ ও নিষ্ঠাবান কর্মকর্তার হাত ধরেই একদিন গড়ে উঠবে সোনার বাংলাদেশ।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Add



© All rights reserved © tadantareport.com
Design BY Web WORK BD
ThemesBazar-Jowfhowo
error: Content is protected !!