খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির লটারিতে প্রাপ্ত ডিলারশিপ বুঝে না পেয়ে ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন | তদন্ত রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:০৪ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
মোহনগঞ্জ বাজারের সুইচগেট মোড়ে নিয়মিত সড়ক দুর্ঘটনা—দ্রুত প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি এলাকাবাসীর সিলেটে ১৩ কোটি টাকার বালু ৩৮ লাখে বিক্রি জাফলং এএসআই রেজওয়ানকে ম্যানেজ করে বালু-পাথর হরিলুট রৌমারীতে লকডাউন বিরোধী কর্মকাণ্ডে তিনজন গ্রেফতার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গান পাউডার ও ককটেল তৈরীর সরঞ্জামাদি সহ আটক ১ চাঁপাইনবাবগঞ্জ -২ (নাচোল-গোমস্তাপুর- ভোলাহাট) আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন পেলেন আমিনুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে নবীন বরণ ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন অনুষ্ঠিত নাচোলে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৫ উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক, পুলিশের উদাসীনতার অভিযোগ ভাঙ্গুড়ায় জরিনা রহিম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ
খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির লটারিতে প্রাপ্ত ডিলারশিপ বুঝে না পেয়ে ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন

খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির লটারিতে প্রাপ্ত ডিলারশিপ বুঝে না পেয়ে ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন

Manual8 Ad Code

আব্দুল্লাহ আল মোমিন পাবনা জেলা প্রতিনিধি

খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির (ওএমএস) আওতায় লটারির মাধ্যমে বৈধভাবে ডিলারশিপ প্রাপ্ত হলেও কার্যক্রম বুঝে না পেয়ে চরম হয়রানির শিকার হয়েছেন মোঃ আলমগীর হোসেন নামের এক ব্যক্তি। এ বিষয়ে তিনি এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অভিযোগ তুলে ধরেছেন।

Manual3 Ad Code

শনিবার (১৮ অক্টোবর) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মোঃ আলমগীর হোসেন জানান, তিনি পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার গৌরিগ্রাম বাজারের একজন লটারিভিত্তিক বৈধ ডিলার। তার দাবি, সকল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করার পরও স্থানীয় একটি মহল তাকে কাজ বুঝে নিতে বাধা সৃষ্টি করছে এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকেও কোনো কার্যকর সহযোগিতা পাচ্ছেন না।

তিনি বলেন, “লটারিতে অংশগ্রহণকারী কিছু প্রতিদ্বন্দ্বী অংশগ্রহণকারী — কামাল হোসেন, আবুল বাশার, সাজ্জাদ হোসেন, জিয়াউল কবির ও গোলাম কিবরিয়া — কাজ না পেয়ে ক্ষোভে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেন যে, বাজারে আমার কোনো দোকান বা গুদামঘর নেই।”

Manual6 Ad Code

এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিজু তামান্না তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেন, যেখানে ছিলেন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ আরিফুর রহমান, উপজেলা সমবায় অফিসার মোঃ মাসুদ রানা এবং উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ আব্দুর রাজ্জাক।

তদন্ত কমিটি সরেজমিন তদন্ত শেষে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে দোকান ও গুদামঘরের কাগজপত্র যাচাই করে অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও অসত্য বলে প্রতিবেদন প্রদান করেন। তবুও অভিযুক্ত কর্মকর্তারা কার্যক্রম বুঝিয়ে না দিয়ে, অভিযোগকারীদের সাথে সমন্বয়ের পরামর্শ দেন বলে অভিযোগ করেন আলমগীর হোসেন।

তিনি বলেন, “আমি একাধিকবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দপ্তরে যোগাযোগ করেছি। তারা বারবার তালবাহানা করছেন এবং অভিযোগকারীদের সাথে মীমাংসার কথা বলে কার্যক্রম শুরু করতে বাধা দিচ্ছেন।”

Manual4 Ad Code

সংবাদ সম্মেলনে তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি দ্রুত তার প্রাপ্ত ডিলারশিপ বুঝিয়ে দেওয়ার দাবি জানান এবং ন্যায়বিচারের আহ্বান জানান।

Manual4 Ad Code

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Add



© All rights reserved © tadantareport.com
Design BY Web WORK BD
ThemesBazar-Jowfhowo

Follow for More!

Manual1 Ad Code
Manual8 Ad Code
error: Content is protected !!